নিজাম উদ্দদী (স্বাধীন): টানা কয়েক দিন দেশে শৈত্যপ্রবাহের পর এবার দেশের কয়েকটি জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে শৈত্যপ্রবাহ। এই অবস্থায় দেশের বেশ কিছু অঞ্চলের মতো খুলনাতেও আগমন ঘটেছে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির। বৃষ্টিকে বরন করে নিতে মানুষের মধ্যে ছিল সকল রকম প্রস্তুতি। খুলনায় বিভিন্ন যায়গা ঘুড়ে দেখাযায় বৃষ্টিকে বরন করে নেওয়ার জন্য সাধারন মানুষ ও নিম্নশ্রেনী মানুষের প্রস্তুতি ছিল অনেকটাই বেশি। প্রস্তুতি গুলির মধ্যে অন্যতম ছিল জ্যাকেট, জাম্ফার,কানটুুপি, হাতমুজা, মাফলাটসহ লোফার অথবা সু বা গাম্বুট একাদিক ভাড়ি পোশাক। প্রচন্ড ঠান্ডায় যখন সবাই কাবু তখনি হঠাৎ আগমন ঘটলো গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির। মানুষেকে একটু বাড়তি ভোগান্তি দিতেই আগমন হয়েছে এই বৃষ্টি। বুষ্টির শেষে শীত আরও জেঁকে বসেছে। বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকালের পর কয়েক ফোটা বৃষ্টির দেখা মেলে। তা ধুলো ভিজিয়ে দেওয়ার আগেই শেষ হয়। তবে শনিবার বেলা ১২টা পর্যন্ত আকাশ মেঘলা ছিল। এসময়ে রাতের তাপমাত্রা একটু বেশিই ছিল। আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে আকাশ মেঘলা রয়েছে। এ কারণে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। তবে বৃষ্টি শেষে শনিবার রাত থেকে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকায় তাপমাত্রা নেমেছে ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রিতে। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের দুয়েক জায়গায় হালকা বা গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্রতে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অন্যত্র এলাকায় তা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে সব জায়গায়। এছাড়া মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।

- ডিসেম্বর ২৮, ২০১৯
৬৬১
Less than a minute