নিজাম উদ্দীন (স্বাধীন): খুলনাতে শীত যতই বাড়ছে ততই বাড়ছে শীতের পিঠাপুলির কদর। শৈত্যপ্রবাহের ঠান্ডায় একটু হলেও মন ও শরীরকে চাঙ্গা করতে মানুষ স্বাদ নিচ্ছেন এই শীতের পিঠার। গ্রামের পাশাপাশি নগরবাসীরাও পিছিয়ে নেই পিঠা খাওয়ার এই প্রতিযোগিতায়। শহরের অলি-গলির মুখে ও রাস্তার পাশে পিঠার পশরা সাজিয়ে বিক্রি করছেন উৎফুল্ল ব্যবসায়ীরাও। তারাও অপেক্ষায় থাকে এই মৌসুমকে কাজে লাগিয়ে আর্থিকভাবে সচ্ছল হওয়ার। বিকাল হলেই দেখা যায় মৌসুমী পিঠা ব্যবসায়ীদের উপস্থিতি।
খুলনা নগরীর সদর রোডে পিঠা ব্যবসায়ীদের কাছে দেখা গেছে সাঁজের পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, ভাপা পিঠা, পুলি পিঠাসহ বিভিন্ন ধরনের পিঠার সমাহার। খুলনা বয়রা বাজার মোড় থেকে চারদিকেই ভ্রাম্যমাণ পিঠা বিক্রেতাদেরও এ সময়টা কাটছে বেশ ব্যস্ততায়।চলাচলের পথে রিকশাওয়ালা, পথচারী, চাকরিজীবী স্কুল, কলেজের ছাত্রছাত্রীসহ সকল পেশার মানুষকে দেখা গেছে পিঠা কিনতে। প্রকারভেদে ৩ টাকা থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত পিঠার দাম নিচ্ছেন দোকানিরা। অফিসসহ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেও পিঠার চাহিদা ক্রমশই বেড়েছে। এমনকি বাসা বাড়িতে অতিথি আপ্যায়নেও বেড়েছে পিঠার কদর। পিঠার এই কদর বজায় থাকবে শীত মৌসুম শেষ না হওয়া পর্যন্ত। এদিকে খুলনা শীতের তীব্রতা আরও বেশ কয়েকদিন থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস