সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন উপজেলায় তরুণ শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যসেবা প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আজ কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী কেন্দ্রে ৩০ জনকে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।আশার আলো ফাউন্ডেশনের টিম লিডার আশকার পাইন জানান,”মানব সেবায় একধাপ এগিয়ে” এই স্লোগানকে সামনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের এই সংগঠন।আগামীতে আরো ভাল ভাল কাজে তরুণ সমাজকে উদ্বুদ্ধ করতে পারব বলে বিশ্বাস করি। আশার আলো ফাউন্ডেশন যেসব সামাজিক কার্যক্রমে করে চলেছে তা নিম্নরূপঃ আশার আলো ফাউন্ডেশনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
১. শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন জনগণকে বিশেষ তরুণ সমাজকে সংগঠিত করবে।
২. সামাজিক ও মানুষের উন্নয়নের লক্ষ্যে সংগঠনটি কাজ করবে।
৩. এলাকার দরিদ্র অশিক্ষিত ছেলে/মেয়েদের জরিপের মাধ্যমে চিহ্নিত করে প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা।
৪. শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষার ব্যবস্থা করা এবং দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরন বিতরন।
৫. বয়স্ক শিক্ষার ব্যবস্থা করা।
৬. বাল্যবিবাহ প্রতিহত করা এবং যৌতুক প্রথা বন্ধ করা।
৭. মাদক ও অপরাধ মূলক কাজ থেকে বিরত থাকা এবং অন্যকে বিরত থাকার জন্য উৎসাহিত করা।
৮. ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা এবং গুণী এবং কৃতি সংবর্ধনা দেওয়া।
৯. অন্যায় অত্যাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো।
১০. ক্ষোভ আক্রোশ প্রতিহিংসার বদলে পরস্পরের প্রতি মমত্ববোধ সৃষ্টির বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া।
১১. প্রত্যহিক জীবনে পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তোলা। যেমনঃ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহার করা, হাত পরিষ্কার করে খাবার গ্রহন করা, ঘরের মধ্যে কফ- থুথু না ফেলা, নেইল কাটার দিয়ে নখ কাটা, ময়লা আবর্জনা পরিস্কার ও নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা ইত্যাদি।
১২. জন সচেতনতা সৃষ্টি করা,স্বাস্থ্য সচেতনতা ও সহজলব্ধ পুষ্টি সমৃদ্ধ খাদ্য ও শাকসবজি খেতে উৎসাহী করা।
১৩. বৃক্ষ রোপনে উৎসাহী করা।
১৪. আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা। যেমনঃ কম্পিউটার, ই-মেইল, ওয়েবসাইট, সহ উন্নত প্রযুক্তি সম্পর্কে অপ্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক জ্ঞান প্রদান।
১৫.প্রতিবন্ধী সহ সমাজের সকল সুবিধাবঞ্চিতদের পাশে দাঁড়ানো।